Orientation Program

Our Library

Students studying in the library

anatomy lab

Anatomy Lab

PREV
NEXT

সাইক গ্রুপ পরিচালিত সকল মেডিকেল ক্যাম্পাসে সরাসরি/অনলাইনে ভর্তি চলছে


ঢাকা সাইক মেডিকেল ছাড়াও আমাদের অন্যান্য জেলা শহরে যে সকল মেডিকেল ক্যাম্পাস সমূহ রয়েছে তার মধ্য ময়মনসিং, জামালপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও জেলায় অবস্থিত মেডিকেল ক্যাম্পাস সমূহে SSC উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল কোর্সে ভর্তি চলছে

রুমডো মেডিকেল ক্যাম্পাস

জামালপুর মেডিকেল ক্যাম্পাস

দিনাজপুর মেডিকেল ক্যাম্পাস

বগুড়া মেডিকেল ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁও মেডিকেল ক্যাম্পাস

সাইক ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজিতে আপনাকে স্বাগতম
কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অনুমোদিত এবং রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ, নার্সিং ও ফার্মেসি কাউন্সিল অধিভূক্ত, সাইক গ্রুপ পরিচালিত সর্ব বৃহৎ প্রাইভেট মেডিকেল ইনস্টিটিউট।

স্বাগতম

আমাদের সম্পর্কে

বিশ্বায়নের সাথে তাল মিলিয়ে দেশ যখন উন্নয়নের দিকে ধাবিত হচ্ছিল তখন আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় অদক্ষ, অর্ধশিক্ষিত জনবল দ্বারা রোগ নির্ণয়ের মত গুরুত্বপূর্ণ কাজ চলছিল। সেখান থেকে পরিত্রাণের জন্য দক্ষ ও মানসম্পন্ন রোগ নির্ণয়কারি মেডিকেল টেকনোলজিস্ট তৈরি ও বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে আর্ত পীড়িত মানুষের সেবা করার লক্ষ্যকে সামনে রেখে ২০০৫ সালে পথচলা শুরু হয় সাইক গ্রুপ পরিচালিত সাইক ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি (SIMT) ।

যাত্রা শুরুর প্রথম বছরেই SIMT অনুমোদিত আসন সংখ্যার সবকটিতে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করতে সক্ষম হয়। পরবর্তীতে ২০০৬-২০০৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে পর্যায়ক্রমে টেকনোলজি ও আসন সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। বর্তমানে ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে ১২ টি কোর্স ও ৭৭৯টি আসনে (সিট) উন্নীত হয় এবং অনুমোদিত সকল আসনে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করতে সক্ষম হয়।

সময়ের পরিক্রমায় সেই প্রতিষ্ঠানটি আজ পেয়েছে পূর্ণতা। নিজস্ব ১০ তলা ভবন এবং সকল আধুনিক ও আন্তর্জাতিক মানের সুবিধা সম্বলিত ডিজিটাল ক্যাম্পাস যা বর্তমানে আমাদের দেশে দৃষ্টান্ত। গত কয়েক বছরে বেসরকারি ও সরকারি ইনস্টিটিউট সমূহের মধ্যে SIMT অন্যতম সেরা মেডিকেল ইনস্টিটিউটে পরিণত হয়েছে। বিস্তারিত...

বাণী

আমাদের সম্পর্কে

চেয়ারম্যানের বাণী

স্বাস্থ্য সেবা একটি স্বীকৃত মানবাধিকার এবং এটি মানব সম্পদ উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে সার্বজনীনভাবে স্বীকৃত। বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা এসডিজি’র ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা ও ১৬৯টি টার্গেটের মধ্যে তিন নম্বর গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু স্বাস্থ্য সেবাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে যার সময়সীমা ২০৩০ সাল। এই স্বাস্থ্য সেবাকে মানুষের দোড় গোঁড়ায় পৌঁছে দিতে হলে চিকিৎসকের পাশাপাশি প্রয়োজন স্বাস্থ্য সহায়ক কর্মী। যেমন নার্স, বিভিন্ন বিষয়ে টেকনোলজিস্ট ও সহকারি ডাক্তার। মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে এদের প্রয়োজন অনস্বীকার্য। এই প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সাইক ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি (এসআইএমটি) ২০০৫ সালে হেলথ এ্যালাইড কোর্সগুলো প্রথম শুরু করে। বিস্তারিত...

However, more health-related skilled manpower is needed for the acceptability and the development of the health sectors with the increase of population. In this respect, SIMT along with the concerned personnel are conducting the tireless exertion to produce skilled and high manpower.

Accordingly, SIMT has been playing a vital role for the last 15 years as one of the largest private educational Medical Institution creating competent and prosperous manpower and thus, such people are contributing to the health sector different way and they also become self-reliant.

পরিচালকের বাণী 

বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দিতে স্বাস্থ্য সহায়ক জনবল তৈরির বিকল্প নেই। রাষ্ট্রের নিকট জনগণের অন্যতম চাহিদার একটি হচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা। দেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করতে হলে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা খুবই জরুরি। এজন্যই সরকার জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি নির্ধারণ করেছে যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছে সংবিধান ও আন্তর্জাতিক সনদ সমূহের আলোকে চিকিৎসাকে অধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। সরকার স্বাস্থ্য সেবা জনগণের দোড় গোঁড়ায় পৌঁছে দিতে হাসপাতালগুলোর পাশাপাশি উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিপুল সংখ্যক কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চালু করলেও বিস্তারিত...

However, more health-related skilled manpower is needed for the acceptability and the development of the health sectors with the increase of population. In this respect, SIMT along with the concerned personnel are conducting the tireless exertion to produce skilled and high manpower.

Accordingly, SIMT has been playing a vital role for the last 15 years as one of the largest private educational Medical Institution creating competent and prosperous manpower and thus, such people are contributing to the health sector different way and they also become self-reliant.

কেন পড়বেন?

আমাদের সম্পর্কে

  • অভিজ্ঞ ফুলটাইম এবং পার্টটাইম শিক্ষক/শিক্ষিকা দ্বারা পাঠ দান করা হয়।
  • প্রতিটি ব্যাচ এর জন্য মাল্টিমিডিয়া শ্রেণীকক্ষের মাধ্যমে পাঠ দানের ব্যবস্থা রয়েছে।
  • আমাদের পর্যাপ্ত বই সমৃদ্ধ বিশাল লাইব্রেরী আছে, যেখানে অনলাইন লাইব্রেরীর ব্যবস্থা রয়েছে।
  • ছাত্র/ছাত্রীদের একাডেমিক দক্ষতা মূল্যায়ন করার জন্য মধ্যপর্ব পরীক্ষা, নির্বাচনী পরীক্ষা, আইটেম কার্ড, ছাত্র/ছাত্রীর উপস্থিতি পর্যবেক্ষন করে অভিভাবকের সাথে আলোচনা করা হয়
  • বাংলাদেশে বেসরকারী মেডিকেল ইন্সটিটিউট গুলোর মধ্যে এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র এসআইএমটি তাদের নিজস্ব ক্যাম্পাসে ক্লাস পরিচালনা করছে।

দ্রুত যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমাদের কোর্স সমূহ

আমাদের সম্পর্কে

ডি.হেড

আমাদের ডেডিকেটেড শিক্ষক মন্ডলী...View All

কর্মঠ, পরিশ্রমী ও নিবেদিত

Dr. ROKEYA SULTANA
PRINCIPAL
DR. ALI AHSAN
VICE PRINCIPAL
BAHAUDDIN BAYZID
COURSE COORDINATOR
DR. TARANNUM JAHAN
DEPT. HEAD (MATS)
DR. ASMA EMDAD
DEPT. HEAD (IHT-MATS)
MAHBUBA ASHRAFI
DPT.HEAD (LAB MEDICIN)
S.M. MUSTOFA KAMAL
LECT (PHYSIOTHERAPY)
DR. SHAHNAZ BEGUM
LECTURER
DR. MD. MAHBUB
LECTURER (ENGLISH)
NAZMUL HASAN
LECTURER (PHYSICS)
REJWAN GANI
INSTOR(PHYSIOTHERAPY)
HIMACHAL DATTA
INSTRUCTOR (DENTAL)

মন্তব্য

শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে...

রাকিবুল ইসলামবিএসসি ইন ল্যাব
আমাদে শিক্ষক-শিক্ষিকাগন ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিক ক্লাসসমূহ ভালো ভাবে বুঝিয়ে দেন, এতে আমাদের বুঝতে ও শিখতে অনেক সহজ হয়।
আয়াশা সুলতানা শান্তাবিএসসি ইন ল্যাব
আমাদের একটি নিজস্ব সমৃদ্ধ লাইব্রেরী আছে যেখানে মনোরম পরিবেশে লেখাপড়া করার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া আমাদের নিজস্ব ক্যান্টিনে দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে।
উম্মে তাবাসসুম পহেলীবিএসসি ইন ফিজিওথেরাপী
আমাদের প্রতিষ্ঠানটি শুধু একটি ক্লাসরুমে সীমাবদ্ধ নয়। এই প্রতিষ্ঠানে সকল শিক্ষক, শিক্ষিকা ও বড় ভাইবোন অনেক আন্তরিক। এটা শুধু একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি পরিবার।
TOP