রেডিওলজি হচ্ছে ইমেজিং এর মাধ্যমে এক বিশেষ ধরনের রোগ শনাক্ত করার পদ্ধতি। যেমনঃ সিটি স্ক্যান, এক্স-রে, এম আর আই ও আল্ট্রাসাউন্ড, যা ডাক্তারকে রোগ নির্ণয় করে সফলভাবে চিকিৎসা প্রদান করতে সাহায্য করে। রেডিওলজি ব্যতিত বর্তমান যুগে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় করা একেবারেই অসম্ভব। রেডিও টেকনোলজিস্টরা তাই চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
রোগ নির্ণয়ের আধুুনিক পদ্ধতি গুলো যেমন-সিটি স্ক্যান, এক্স-রে, এম আর আই, আলট্রাসাউন্ড, রেডিওগ্রাফি, মেমোগ্রাফি ইত্যাদি ব্যবহার করে রোগীর দেহের ভিতরে ও বাহিরের প্রয়োজনীয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ইমেজিং এর সাহায্যে (দেহের ভিতরের অস্বাভাবিক পরিবর্তন) রোগ নির্ণয় দ্রুত সম্পন্ন করতে পারছে। যার ফলে ডাক্তাররা সঠিক চিকিৎসা দিতে পারছেন।
রেডিওলজি টেকনোলজি পড়তে যেসব ল্যাব থাকা প্রয়োজনঃ
1. Anatomy Lab
2. Physiology Lab
3. Community Medicine Lab
4. Microbiology Lab
5. Computer Lab
6. X-Ray Lab
7. Chemistry Lab
ভর্তির যোগ্যতাঃ
১. রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের অধীনে রেডিওলজি এন্ড ইমেজিং কোর্সের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জীববিজ্ঞানসহ এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫।
উচ্চ শিক্ষা:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে B.Sc. in Radiology & Imaging Technology, B.Sc. in Medical Physics & Biomedical Engineering-এ উচ্চশিক্ষা র সুযোগ আছে।
চাকরির ক্ষেত্র সমূহঃ-
* সরকারি, বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে
* রেডিওলজি টেকনোলজিস্ট হিসেবে চাকরি করতে পারবে।
* নিউক্লিয়ার মেডিসিন টেকনোলজিস্ট হিসেবে কাজ করতে পারবে।
* বিদেশে চাকরির সুযোগ।
* আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ।