চেয়ারম্যানের কথা


স্বাস্থ্য সেবা একটি স্বীকৃত মানবাধিকার এবং এটি মানব সম্পদ উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে সার্বজনীনভাবে স্বীকৃত। বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা এসডিজি’র ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা ও ১৬৯টি টার্গেটের মধ্যে তিন নম্বর গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু স্বাস্থ্য সেবাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে যার সময়সীমা ২০৩০ সাল।

এই স্বাস্থ্য সেবাকে মানুষের দোড় গোঁড়ায় পৌঁছে দিতে হলে চিকিৎসকের পাশাপাশি প্রয়োজন স্বাস্থ্য সহায়ক কর্মী। যেমন নার্স, বিভিন্ন বিষয়ে টেকনোলজিস্ট ও সহকারি ডাক্তার। মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে এদের প্রয়োজন অনস্বীকার্য। এই প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সাইক কলেজ অব মেডিকেল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (SCMST) ২০০৫ সালে হেলথ এ্যালাইড কোর্সগুলো প্রথম শুরু করে।

সময়ের ব্যবধানে এসআইএমটি থেকে পাশকৃত ছাত্র/ছাত্রীরা এখন বাংলাদেশের নামকরা হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক ও ক্লিনিকে চাকরিরত আছে। বর্তমানে এই কোর্সগুলোর মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে এসআইএমটি নিজস্ব ক্যাম্পাসে আন্তর্জাতিক মানের ল্যাব স্থাপন করেছে। রয়েছে ফুল টাইম এমবিবিএস শিক্ষকসহ বৃহৎ শিক্ষক প্যানেল।

সাইকের শিক্ষার্থীদের প্রাকটিক্যাল ক্লাসের পাশাপাশি ইন্টার্নী করানো হয় সরাসরি সরকারি হাসপাতালগুলোতে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের একাডেমিকভাবে শক্তিশালী করার পাশাপাশি নিজস্ব ‘জব প্লেসমেন্ট সেল’-এর মাধ্যমে শতভাগ কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা হয়। এসব কারণেই গতানুগতিক অন্য যেকোন প্রতিষ্ঠানের থেকে সাইক কলেজ অব মেডিকেল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের অধিকারী।

(সোহেলী ইয়াছমিন)
চেয়ারম্যান
সাইক কলেজ অব মেডিকেল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি

TOP